লাইফস্টাইল সংবাদ
ব্যায়ামেই লাবণ্যময় হবে ত্বক
বয়সের চাকা থামিয়ে ত্বকের তারুণ্য ধরে রাখতে কে না চান! বয়স বাড়লে গাল-গলার ভাঁজে স্পষ্ট হয় বলিরেখা। টানটান ত্বক দীপ্তি হারাতে থাকে। এই পরিবর্তনের গতিকেই শ্লথ করে দেওয়ার জন্য কত না প্রচেষ্টা চলছে! ‘অ্যান্টি-এজিং থেরাপি’ নিয়ে বিশ্বজুড়েই গবেষণা হচ্ছে। কীভাবে ত্বককে যৌবনোজ্জ্বল করা যায়, সে নিয়ে নানা রকম পরীক্ষা-নিরীক্ষা হচ্ছে। তবে যদি সহজ
প্রতিদিন ৮ থেকে ১০ গ্লাস পানি
গরমে সামান্য পরিশ্রমেই তেষ্টা পায়। ফলে পর্যাপ্ত পানি পান করা হয়। কিন্তু শীতে সেভাবে তেষ্টা পায় না বলে পানিও কম পান করা হয়। শীতের সময়টা এমনিতেই শরীরের আদ্রতা কমে যায়। পানিশূন্যতার সৃষ্টি করে দেহে। শরীরে পানির ঘাটতি দেখা দিলে প্রচণ্ড ক্ষুধা লাগে। হজমের সমস্যা ও কোষ্ঠকাঠিন্য দেখা দেয়। আমাদের শরীরের ৭০ ভাগের বেশিই হচ্ছে পানি, এজন্য সারা বছরই
তৈরি করুন বডি লোশন
শীতের সময়ে ত্বকের স্বাভাবিক আর্দ্রতা কমতে শুরু করে। ঠাণ্ডা বাতাস ত্বকের ওপরিভাগ থেকে প্রাকৃতিক তেল টেনে নেয়, যার ফলে ত্বক হয়ে পড়ে শুষ্ক, টানটান, চুলকানিযুক্ত ও নিস্তেজ। আমাদের মধ্যে অনেকেই বাজারের দামি বডি লোশন ব্যবহার করেন, তবুও কাঙ্ক্ষিত ফল পান না। এবার তারা ভরসা রাখতে পারেন ঘরে তৈরি লোশনে। চলুন, জেনে নেওয়া যাক বিস্তারিত— বেশির ভাগ লোশনেই
সুস্থ থাকতে যা করতে হবে
দেশে শীতের তীব্রতা বাড়তে শুরু করেছে। আর এই শীত তখনই উপভোগ্য হয় যখন আমরা সুস্থ থাকি। সুস্থ থাকতে যা করতে হবে- গরম কাপড় অনেকে মনে করেন, গরম কাপড় অর্থাৎ সোয়েটার, শাল জড়ালে মনে হয় দেখতে হাস্যকর কিংবা বেমানান লাগে। এটি কিন্তু একদম ভুল ধারণা। পর্যাপ্ত পরিমাণে গরম কাপড় পরুন। শরীরে সোয়েটার ও শাল, গলায় মাফলার, হাতে ও পায়ে মোজা পরুন। খাদ্যাভ্যাস
চোখ ভালো রাখতে করণীয়
আমরা দাঁত থাকতে যেমন তার মর্যাদা বুঝিনা, তেমনি চোখ যে কতো প্রয়োজন, সেটাও সবসময় বোঝার চেষ্টা করিনা। আর সেকারণেই অবহেলা করি। কিন্তু দৃষ্টিশক্তি ঠিক রেখে চোখ সুস্থ রাখতে প্রয়োজন একটু যত্ন। বিশেষ করে যারা সারাদিন কম্পিউটারে কাজ করেন। চোখের যত্নে • দিনে বেশ কয়েকবার চোখে পানির ঝাপটা দিন • কাজের ফাঁকে খানিকটা সময় চোখ
ধূমপান ছাড়ার পর যা করবেন
দীর্ঘ সময় ধরে ধূমপান করে ফুসফুসের যে ক্ষতি হয়েছে তা মেরামত করতে বিশেষ পদক্ষেপের দরকার। ধূমপানে মূলত আমাদের ফুসফুসের বারোটা বেজে যায়। তাই ফুসফুসের স্বাস্থ্য পুনরুদ্ধার সবার আগে দরকার। ফুসফুসকে কর্মক্ষম করে তুলতে এই কাজগুলো আপনাকে নিয়ম মেনে করতেই হবে। প্রতিদিন সকালে নিয়ম করে খোলা ছাদে প্রাণায়াম করুন। প্রাণায়াম শুধু ফুসফুসের কর্মক্ষমতা
সম্পর্ক টিকিয়ে রাখার ৩ কৌশল
সম্পর্ক পুরোনো হোক কিংবা নতুন, টিকিয়ে রাখাটাই সবচেয়ে জরুরি। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সম্পর্কেরও নানা সমীকরণ তৈরি হয়েছে। তবে কথায় বলে, পুরোনো চাল ভাতে বাড়ে। তাই সম্পর্ক এগিয়ে নিয়ে যেতে হলে পুরোনো ফর্মুলাই ভরসা রাখা ভালো। সঙ্গীর সঙ্গে বৃদ্ধ হওয়ার স্বপ্ন সবারই থাকে। আর এখন নিত্য নতুন প্রেমের জোয়ারে ভাসে মন। সামান্য কথা কাটাকাটি, মনোমালিন্যতেই
শুষ্ক ত্বকের ঘরোয়া যত্ন
শীত আসছে। আর এসময়ে সবচেয়ে বেশি যে সমস্যা দেখা যায় তা হলো ত্বকের শুষ্কতা। তৈলাক্ত ত্বকও এ সময় মলিন হয়ে যায়। শীতের শুরুতেই অনেকের ত্বক ফেটে যায়। তাই এ সময় ত্বক চায় একটু বাড়তি যত্ন। অনেকেই ঘর-অফিস ও পড়াশোনা সামলে ত্বকের যত্ন নেওয়ার সময় পান না। তাই বাড়িতেই কিছু ঘরোয়া উপায়ে আপনি ত্বকের শুষ্কতা দূর করতে পারেন। চলুন জেনে নেওয়া যাক
ছুটির দিনে সবার পছন্দের পাটিসাপটা
ক্যালেন্ডারে বসন্ত এলেও প্রকৃতিতে এখনও শীতের আমেজ। পিঠা খাওয়ার সময়ও এখনই। খুব সহজে ছুটির দিনে তৈরি করুন সবার পছন্দের পাটিসাপটা পিঠা: উপকরণ পোলাও-এর চালের গুঁড়া - ৫০০ গ্রাম, আটা- ১ কাপ, দুধ- দেড় কেজি, খেজুরের গুড় দেড় কাপ ও তেল অল্প, এলাচ গুঁড়া ও লবণ সামান্য (ইচ্ছা)। প্রণালী ক্ষীর-দুধ জ্বাল দিয়ে কিছুটা কমে এলে এক কাপ গুড় দিয়ে আবার জ্বাল
আপনার সন্তানের ঘুম ঠিকঠাক হচ্ছে?
সন্তানের ঘুম নিয়ে প্রায় সব মা-বাবারই দুশ্চিন্তা থাকে। কারণ শিশুদের ঘুমের ধরন ও সময় বড়দের থেকে আলাদা। একজন পূর্ণবয়স্ক মানুষের প্রতিদিন গড়ে ছয় থেকে আট ঘণ্টা ঘুম জরুরি হলেও শিশুদের ক্ষেত্রে ঘুমের চাহিদা বয়সভেদে ভিন্ন। কতটা ঘুম প্রয়োজন? শিশুর জন্মের পর প্রথম মাসে দৈনিক ১৫ থেকে ১৬ ঘণ্টা ঘুমের প্রয়োজন হয়। তবে এ সময় তারা একটানা দীর্ঘ সময় ঘুমাতে
সকালে যা করলে ভুঁড়ি কমে
অতিরিক্ত খাওয়া-দাওয়ার ফলে আপনি মোটা হয়ে যাচ্ছেন। এ ছাড়া আপনার পেটে জমেছে চর্বি। আর দেহের বাড়তি মেদ কমাতে কেউ কেউ ডায়েট করেন আবার কেউ কেউ ব্যায়াম। তবে এসবে দেখা যায়, শরীরের অন্যান্য অংশের মেদ কমলেও সহজে পেটের মেদ কমে না। তাই পেটের মেদ কমাতে সকালে এই কাজগুলো করুন। চলুন এ সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নিই- সকালে খালি পেটে পানি পান পেটের মেদ/ভুঁড়ি
বৃষ্টিতে মোটরসাইকেল চালানোর উপায়
বর্ষার দিনে মোটরসাইকেল চালানো যেমন রোমাঞ্চকর মনে হয়, তেমনি বিপজ্জনকও। ভেজা রাস্তায় পিচ, কাদা, বালি, তেলের দাগ কিংবা লুকানো গর্ত— সবকিছুই দুর্ঘটনার ঝুঁকি বাড়িয়ে দেয়। পরিসংখ্যান বলছে, মোটরসাইকেল দুর্ঘটনার প্রায় অর্ধেকই ঘটে নিয়ন্ত্রণ হারানোর কারণে। তাই বর্ষার সময় চালানোর ধরন, গতি ও প্রস্তুতি আবহাওয়ার সঙ্গে মানিয়ে নেওয়াই হতে পারে সবচেয়ে বড়
